ভক্তি আর বিশ্বাস নিয়ে আমি আমার আরাধ্য দেবতা ভগবান শিব আর মহাকাল ভৈরব নাথ আর মা বগলামুখি দেবীর পুজা অর্চা করে আমি আমার স্বপ্নের কথা তাদের বলেছি । আমি জাননগর গ্রামে সুরেন্দ্র স্মৃতি মন্দির গড়ে তোলার ভাবনা থেকে আমি গেছিলাম । সেখানে একটি বৃদ্ধা আশ্রম , একটি গোশালা , একটি চিকিৎসা কেন্দ্র আর একটি মন্দির গড়ে তুলতে চাই ।
১৯৭৩ সালের শেষের দিকে সিদ্ধান্ত নিলাম স্থায়িভাবে দুর্গাপুরে শ্রমিক শ্রেণীর মাঝে কাজ করব , তাই চলে এলাম এখানে । তখন রাজ্যে চলছে আধা ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাস । রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় রতুয়া ২ কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত । দুর্গাপুরে এসে দেখলাম দুর্গাপুর সি পি এম শুন্য । আমি যে এলাকাতে এসে উঠলাম সেখানে সি পি এম নাম নেওয়া অপরাধ । ইতিমধ্যে সেখানে খুন হয়েছে সিটু নেতা বিশ্বনাথ ঘোষ । এলাকা ছাড়া অনেকে ।
এরমধ্যে রঞ্জিত ধর , পিনটু ব্যানেরজির সাথে যোগাযোগ হয়েছে , তাদের সাথে হাত মিলিয়ে আমি তখন ঠিকাদার শ্রমিক দের সংগঠিত করতে থাকি আর সেই সময় আমি দুর্গাপুর প্রজেক্টস কনট্রাক্টর লেবার ইউনিয়ন গড়ে তুলি ১৯৭৫ সাল জরুরী অবস্থার সময় । ভিতরে ভিতরে আমরা এই সংগঠন কে গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন এর বিকল্প হিসাবে সেই সময় কারখানার ভিতরে গোপনে কাজ করত ।
১৯৭৭ সালে ইন্দিরা গান্ধির জ্রুরি অবস্থা ও রাজ্যে আধা ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসানের মধ্যে দিয়ে রাজ্যে বামফ্রন্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় । ৩৪ বছরের বামরাজত্ব প্রমোদ দাসগুপ্ত বেচে থাকা কালিন পর্যন্ত ঠিক ছিল জনগণের সংগ্রামের হাতিয়ার তার পর দুর্নীতি সুবিধাবাদী দের আশ্রয় হয়েছিল । ২০১১ সালে এই জগদল পাথর কে বাঙালি দের ঘাড় থেকে নামাতে সক্ষম হয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । কিন্তু ২০১৬ নির্বাচন অদ্ভুত একটা রায় দিল কংগ্রেস সি পি এম জোট কে পরাজিত করে আবার বাংলা পরিচালনার দায়িত্ব মমতাকে । আর দুর্গাপুর দিল ভিন্ন রায় ।
সুরেন্দ্র স্মৃতি মন্দির প্রতিষ্ঠার কামনা নিয়ে আমি জাননগরে বার বার আমি ছুটে গেছি , জানি না আমার মন কামনা পুরন হবে কিনা জানি না , তবে আমি বিশ্বাস করি ভগবান বিষ্ণু যে ভাবে প্রলহাদ কে রক্ষা করেছেন, আমাকেও রক্ষা করবেন । সমস্ত চক্রান্ত ব্যর্থ সত্যের জয় হবে ।
সংকট নাশক ভৈরব নাথে কাছে আমার প্রাথনা তিনি অন্তর্যামী তিনি সর্বদাই ভক্ত দের রক্ষা করেন, ভক্তের মন কামনা পূর্ণ করেন ।
আমি তো এদের স্মৃতি তে কিছু করতে চাই , ঠাকুর আমাকে সুযোগ দাও ।
এই সেই বৃদ্ধা মহিলা আমার মা যার অজ্ঞতা ,অশিক্ষা ও অন্ধ মোহ আমার পৈতৃক বাস্তু ভুমি অনিল
ঘোষ নামক জমি দস্যু আমার বাসস্থানের ভুমিটি বেআইনি ভাবে গায়ের জোরে দখল করে রেখেছে ।
Engineering and MBA: বিভিন্ন প্রকার দলিল: সাফকবালাঃ কোন ব্যক্তি তাহার সম্পত্তি অন্যের নিকট বিক্রয় করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে দেন তাকে সাফাকবালা বা বিক্রয় কবলা বা খরিদ...
Engineering and MBA: খতিয়ান: খতিয়ানঃ খতিয়ানের অর্থ হইল “হিসাব”।সাধারণভাবে স্বত্ব সংরক্ষণ ও রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে জরীপ বিভাগ কর্তৃক প্রত্যেক মৌজার ভূমির মালিক বা ম...
জাননগর গ্রামে আমার পূর্ব পুরুষ সুদুর মিথিলা এসে এখানে বসবাস করতে শুরু করেন । এখানে তাদের প্রচুর জমি জায়গার মালিক ছিলেন । ভাগ্য এর ফেরে তাদের সেই সম্পত্তি নষ্ট হয়ে যায় । তার পরে যে সম্পত্তি আমার বাবা নামে ছিল তিনি সেটা আমাকে ও আমার মাকে দান করে যান উইল করে । কিন্তু কর্ম সংস্থান এর জন্য আমি দুর্গাপুরে চলে আসি । সেখানে আমার মা ছিল আর আমি ছিলাম দুর্গাপুরে । আমার অবর্তমানে অনিল ঘোষ নামক এক জমি মাফিয়া আমার মার কাছ থেকে তার মূর্খতা লেখা পড়া না থাকার কারনে তার সমস্ত সম্পত্তি আত্মসাৎ করে । আমি আমার কর্ম জীবন শেষ করে যখন জাননগরে যাই তখন দেখলাম সেই ব্যক্তি আমার অংশ জমি টি দখল করে চাষাবাদ করছে । গায়ের জোরে সে আমার জমির দখল ছাড়ছে না ।
শ্রদ্ধা ভক্তি আর বিশ্বাসে আমার দেব ভগবান ভোলানাথ এর স্বরুপ মহাকাল ভৈরবের আরাধনা করি বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার সাথে সংকটমোচক ভৈরব নাথ ইন্দ্রিয়ের বাইরে থেকে তিনি আমাদের পরিচালনা করেন ,আমাকে ধর্ম পথে পরিচালনা করেন । তিনি কালের মহাকাল তিনি সব কিছু নিয়ন্ত্রন করেন ।
তোমদের স্বপ্ন পুরনের জন্য আমি জাননগর গ্রামে গেলাম , অনেক বাসনা নিয়ে গিয়েছিলাম , দেখলাম আমার বাস্তু ভিটে আমার অবর্তমানে চাষ করছে অনিল ঘোষ নামক এক জমি মাফিয়া । আমার কাছে ঐ জমির মালিকানা র সমস্ত বৈধ কাগজ পত্র থাকা সত্ত্বে সে আমাকে দখল দিচ্ছে না । আমার কাছে এর বিচার চাইতে কার কাছে যাব ? ঈশ্বর , আইন , সমাজ , ? যদি পারেন সাহায্য করুন । মুঠো ফোন
০৯৪৭৪৫৪৬৮০৩
আজকের উপেন
বন্ধুরা
আমাকে আইনি বা আন্য কোন পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করুন ।
call me 9474546803
juraljha@gmail.com